যেকোনো চর্ম যৌন রোগের সমাধান পেতে এখনই যোগাযোগ করুন।
আমাদের সেবার প্রতি আপনার সন্তুষ্টির নিশ্চয়তা আমরা প্রদান করি।
আমাদের পেশাদার ও মানবিক টিম আপনাকে সর্বোত্তম সেবা প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
চর্ম ও যৌন রোগ বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
ডিডিভি (চর্ম ও যৌন রোগ)
এমএসিপি (আমেরিকা)
ফেলো ইন ডার্মাটো সার্জারী
এ্যাডভান্স ট্রেনিং ইন সেক্সুয়াল মেডিসিন ( SAASM)
মেম্বার সোরিয়াসিস এওয়ারনেস ক্লাব
চর্ম ও যৌন বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
আমাদের ভিশন হলো সেরা মানের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে সমাজে সুস্বাস্থ্যের মান উন্নয়ন করা।
আমাদের লক্ষ্য হলো প্রতিটি রোগীর ব্যক্তিগত চাহিদা অনুযায়ী উচ্চমানের ও সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা।
আমাদের প্রতিষ্ঠান উচ্চমানের স্বাস্থ্যসেবা ও গবেষণার ক্ষেত্রে অগ্রগামী। পেশাদার চিকিৎসক ও থেরাপিস্টদের সমন্বয়ে গঠিত আমাদের দল রোগীদের সর্বোত্তম সেবা প্রদানের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে। আমরা সর্বদা নতুন চিকিৎসা প্রযুক্তি ও পদ্ধতির প্রয়োগের মাধ্যমে রোগ নিরাময়ে উদ্ভাবনী সমাধান প্রদান করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। রোগীদের সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।
আমাদের সেন্টারে রোগীদের সকল ইনফরমেশন আন্তর্জাতিক মানের ইলেকট্রনিক হেলথ রেকর্ডস সিস্টেম সফটওয়্যারের মাধ্যমে সংরক্ষিত করে রাখা হয়, যা রোগীরা চাইলে যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে দেখতে পারে পেশেন্টে পোর্টালে লগিন করে।
আমাদের ভিডিওগুলো চর্ম ও যৌনসম্পর্কীত স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য, চিকিৎসা পদ্ধতি, এবং রোগ প্রতিরোধের উপায় নিয়ে তৈরি, যা আপনার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
স্বাস্থ্য ও সুস্থতা নিয়ে আমাদের ব্লগ পোস্টগুলোতে পাবেন মূল্যবান তথ্য ও পরামর্শ। প্রতিটি পোস্টে চর্ম ও যৌন রোগ, শিশুদের ত্বকের যত্ন, এবং নিরাপদ যৌনজীবন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। গ্রীষ্মকালে চর্ম রোগের সমস্যা ও প্রতিকার, যৌন স্বাস্থ্য সচেতনতার গুরুত্ব, এবং শিশুর ত্বকের যত্ন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো আপনাকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সঠিক তথ্য প্রদান করে সচেতন করা। নিয়মিত ব্লগ পোস্টগুলো পড়ে আপনি আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে পারেন।
আমাদের টিম মেম্বাররা সবাই অত্যন্ত দক্ষ ও অভিজ্ঞ পেশাদার, যারা সর্বদা রোগীদের সেবায় নিয়োজিত। তাদের মধ্যে চিকিৎসক, থেরাপিস্ট, এবং গবেষকরা অন্তর্ভুক্ত, যারা একসাথে কাজ করে স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে অবদান রাখছে।